আকস্মিক বন্যায় ফেনীসহ ১১ জেলার অনেক এলাকা এখনো যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। পানি কিছুটা কমলেও পরিস্থিতির তেমন উন্নতি হয়নি। কুমিল্লা, ব্রাহ্মনবাড়িয়া, খাগড়াছড়ির বিভিন্ন এলাকায় পানি কমলেও বেড়েছে দুর্গতদের দুর্ভোগ। সংকট বেড়েছে বিশুদ্ধ খাবার পানির। বৃষ্টিপাত না হলে ও বন্যা পরিস্থিতির কোন উন্নতি হয়নি ফেনীতে।ফুলগাজী পরশুরাম ছাগলনাইয়ার পর ফেনী সদর বন্যা কবলিত হয়েছে। ৪ দিন পর বিদ্যুৎ সরবরাহ কিছুটা স্বাভাবিক হয়েছে। মোবাইল নেটওয়ার্ক পুরোপুরি না হলেও আংশকি স্বাভাবিক হয়েছে। বানভাসীদের দুর্ভোগের যেনো অন্ত নেই। দুগর্ত এলাকায় সেনাবাহিনীসহ বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে ত্রাণ সহায়তা পৌছে দেয়া হচ্ছে। সহায় সম্বলহারিয়ে অনিশ্চিত ভবিষ্যেতর দিকে তাকিয়ে হাজারো মানুষ। কুমিল্লার বন্যাপরিস্থিতি আরো অবনতির হয়েছে। জেলার অন্তত ১০ লাখ মানুষ পাবিন্দি। বুড়িচংয়ে গোমতীর ভাঙ্গনের ফলে বন্যা কবলিত মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে কয়েকগুণ। লোকালয়ে প্রবেশ করা পানির স্রোতে মানুষের বাড়িঘর বিলীন হয়ে গেছে। খোলা আকাশের নিচে আশ্রয় নিয়েছেন লাখ লাখ মানুষ। উজানের ভারত অংশে বৃষ্টিপাত না হওয়ায় মৌলভীবাজারের ৪টি নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। এতে করে জেলায় বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হলেও পানির তোরে প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। বন্যা কবলিত এলাকায় বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ত্রাণ নিয়ে গেলেও পর্যাপ্ত নৌকা না থাকায় দুর্গম এলাকায় ত্রাণ নিয়ে যেতে পারছেননা। দূর্গত এলাকায় খাদ্যসংকট ও বিশুদ্ধ পানির চরম সংকট দেখা দিয়েছে।
আকস্মিক বন্যায় ফেনীসহ ১১ জেলার অনেক এলাকা এখনো যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। পানি কিছুটা কমলেও পরিস্থিতির তেমন উন্নতি হয়নি। কুমিল্লা, ব্রাহ্মনবাড়িয়া, খাগড়াছড়ির বিভিন্ন এলাকায় পানি কমলেও বেড়েছে দুর্গতদের দুর্ভোগ। সংকট বেড়েছে বিশুদ্ধ খাবার পানির। বৃষ্টিপাত না হলে ও বন্যা পরিস্থিতির কোন উন্নতি হয়নি ফেনীতে।ফুলগাজী পরশুরাম ছাগলনাইয়ার পর ফেনী সদর বন্যা কবলিত হয়েছে। ৪ দিন পর বিদ্যুৎ সরবরাহ কিছুটা স্বাভাবিক হয়েছে। মোবাইল নেটওয়ার্ক পুরোপুরি না হলেও আংশকি স্বাভাবিক হয়েছে। বানভাসীদের দুর্ভোগের যেনো অন্ত নেই। দুগর্ত এলাকায় সেনাবাহিনীসহ বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে ত্রাণ সহায়তা পৌছে দেয়া হচ্ছে। সহায় সম্বলহারিয়ে অনিশ্চিত ভবিষ্যেতর দিকে তাকিয়ে হাজারো মানুষ। কুমিল্লার বন্যাপরিস্থিতি আরো অবনতির হয়েছে। জেলার অন্তত ১০ লাখ মানুষ পাবিন্দি। বুড়িচংয়ে গোমতীর ভাঙ্গনের ফলে বন্যা কবলিত মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে কয়েকগুণ। লোকালয়ে প্রবেশ করা পানির স্রোতে মানুষের বাড়িঘর বিলীন হয়ে গেছে। খোলা আকাশের নিচে আশ্রয় নিয়েছেন লাখ লাখ মানুষ। উজানের ভারত অংশে বৃষ্টিপাত না হওয়ায় মৌলভীবাজারের ৪টি নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। এতে করে জেলায় বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হলেও পানির তোরে প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। বন্যা কবলিত এলাকায় বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ত্রাণ নিয়ে গেলেও পর্যাপ্ত নৌকা না থাকায় দুর্গম এলাকায় ত্রাণ নিয়ে যেতে পারছেননা। দূর্গত এলাকায় খাদ্যসংকট ও বিশুদ্ধ পানির চরম সংকট দেখা দিয়েছে।