নির্বাচিত হলে সীমান্তজুড়ে অভিবাসন নীতিতে কঠোর পদক্ষেপ নেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ভাইস প্রেসিডেন্ট কামালা হ্যারিস। জনপ্রিয় এক সংবাদমাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে এর পাশাপাশি ইযরায়েলের প্রতি অটুট সমর্থনের কথাও পুনর্ব্যক্ত করেছেন তিনি। সিএনএন এর সাংবাদিক ড্যানা ব্যাশকে তিনি আরও বলেন, তিনি দেখিয়ে যে মুখোমুখি হওয়া সমস্যাগুলোর ওপর তার নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। নির্বাচনের আগে এই সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে অ্যামেরিকানদের প্রতি তার নীতিগত অবস্থান আরও স্পষ্ট হলো।
হ্যারিস বলেন, আরো বিশদ একটি সীমান্ত আইন প্রণয়নের জন্য তিনি প্রচেষ্টা চালাবেন। এর ফলে অ্যামেরিকায় অভিবাসীদের আসার প্রক্রিয়াটি আরও কঠিন হবে। এছাড়াও অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমকারীদের ওপর আইন প্রয়োগের প্রতিশ্রুতিও করেন তিনি। সাক্ষাৎকারে হ্যারিস বলেন, কিছু আইন রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া যায়। সেগুলো অনুসরণ করতে হবে এবং প্রয়োগ করতে হবে। অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদেরকেঅবশ্যই এর ফল ভোগ করতে হবে। এই সময় প্রেসিডেন্ট বাইডেনের মতো তিনিও ইসরাইলের প্রতি তার অটুট সমর্থনের কথা ব্যক্ত করেন। বর্তমানে ডেমোক্র্যাট পার্টির অনেকেই ইসরাইলের প্রতি অ্যামেরিকার অস্ত্র পাঠানোর বিষয়টিকে পুনর্বিবেচনা করতে বলছেন। তাদের এমন আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেন হ্যারিস। ইসরাইলকে সমর্থনের কথা জানালেও হ্যারিস বলেন, তাদেরকে একটি যুদ্ধবিরতি এবং জিম্মি মুক্তি চুক্তি করতে হবে। বাইডেনের ইসরাইল নীতির সমালোচনা করা আনকমিটেড ন্যাশনাল মুভমেন্ট এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা আব্বাস আলাওয়েই গাজা ইস্যুতে হ্যারিসের অবস্থান নিয়ে বলেন, ভাইস প্রেসিডেন্ট যদি যুদ্ধবিরতিতে আগ্রহী হন তবে তাকে অবশ্যই অবিলম্বে অস্ত্র পাঠানো বন্ধ করতে হবে।
নির্বাচিত হলে সীমান্তজুড়ে অভিবাসন নীতিতে কঠোর পদক্ষেপ নেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ভাইস প্রেসিডেন্ট কামালা হ্যারিস। জনপ্রিয় এক সংবাদমাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে এর পাশাপাশি ইযরায়েলের প্রতি অটুট সমর্থনের কথাও পুনর্ব্যক্ত করেছেন তিনি। সিএনএন এর সাংবাদিক ড্যানা ব্যাশকে তিনি আরও বলেন, তিনি দেখিয়ে যে মুখোমুখি হওয়া সমস্যাগুলোর ওপর তার নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। নির্বাচনের আগে এই সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে অ্যামেরিকানদের প্রতি তার নীতিগত অবস্থান আরও স্পষ্ট হলো।
হ্যারিস বলেন, আরো বিশদ একটি সীমান্ত আইন প্রণয়নের জন্য তিনি প্রচেষ্টা চালাবেন। এর ফলে অ্যামেরিকায় অভিবাসীদের আসার প্রক্রিয়াটি আরও কঠিন হবে। এছাড়াও অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমকারীদের ওপর আইন প্রয়োগের প্রতিশ্রুতিও করেন তিনি। সাক্ষাৎকারে হ্যারিস বলেন, কিছু আইন রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া যায়। সেগুলো অনুসরণ করতে হবে এবং প্রয়োগ করতে হবে। অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদেরকেঅবশ্যই এর ফল ভোগ করতে হবে। এই সময় প্রেসিডেন্ট বাইডেনের মতো তিনিও ইসরাইলের প্রতি তার অটুট সমর্থনের কথা ব্যক্ত করেন। বর্তমানে ডেমোক্র্যাট পার্টির অনেকেই ইসরাইলের প্রতি অ্যামেরিকার অস্ত্র পাঠানোর বিষয়টিকে পুনর্বিবেচনা করতে বলছেন। তাদের এমন আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেন হ্যারিস। ইসরাইলকে সমর্থনের কথা জানালেও হ্যারিস বলেন, তাদেরকে একটি যুদ্ধবিরতি এবং জিম্মি মুক্তি চুক্তি করতে হবে। বাইডেনের ইসরাইল নীতির সমালোচনা করা আনকমিটেড ন্যাশনাল মুভমেন্ট এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা আব্বাস আলাওয়েই গাজা ইস্যুতে হ্যারিসের অবস্থান নিয়ে বলেন, ভাইস প্রেসিডেন্ট যদি যুদ্ধবিরতিতে আগ্রহী হন তবে তাকে অবশ্যই অবিলম্বে অস্ত্র পাঠানো বন্ধ করতে হবে।